|
অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখছেন স্বদেশ- সাতক্ষীরার নির্বাহী পরিচালক মাধব চন্দ্র দত্ত। |
জমি নিয়ে বিরোধ, প্র্রেমে ব্যর্থতাসহ বিভিন্ন কারণে সাতক্ষীরাসহ দেশের
বিভিন্ন এলাকায় এসিড নিৰেপের ঘটছে৷ সহজলভ্যতার কারণে অনেকেই এসিডকে হাতিয়ার
হিসেবে ব্যবহার করছে৷ সারভাইভরদের সরকারি-বেসরকারিভাবে চিকিত্সা ও
পুনর্বাসন কার্যক্রম আরো জোরদার করতে হবে৷ এর ফলে এসিড আক্রানত্ম ব্যক্তিরা
সহজেই সমাজের মূল স্রোতে ফিরে যেতে পারবে৷ আক্রানত্মদের কাছাকাছি
সরকারি-বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিকগুলোতে চিকিত্সার ব্যবস্থা করতে হবে৷
দেশের সকল পর্যায়ের বিশেষ করে সরকারি হাসপাতালগুলোতে বার্ন ইউনিট স্থাপন
করতে হবে৷ দেশের বেশিরভাগ হাসপাতালে পৃথক বার্ন ইউনিট না থাকায় দগ্ধ, বিশেষ
করে এসিড আক্রানত্ম রোগিদের চিকিত্সা সেবা দেয়া সম্ভব হয় না৷ তাদেরকে
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যেতে যে সময় নষ্ট হয় তার ফলে তাদের ৰতের
পরিমান বেড়ে যায়৷ এ বিষয়ে সকল পর্যায়ে সচেতনতা বৃদ্ধি এবং সুযোগ বৃদ্ধি করা
গেলে এসিড দগ্ধ তথা বিভিন্ন প্রকার দগ্ধ রোগীর সংখ্যা কমে আসবে৷
বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে একশন এইড'র সহযোগিতায় ও
স্বদেশ-সাতৰীরার আয়োজনে এসিড আক্রানত্মদের উন্নত চিকিত্সা সেবা বিষয়ক
ডাক্তার ও নার্সদের প্রশিৰণে বিশেষজ্ঞ চিকিত্সকগণ এসব কথা বলেন৷
স্বদেশ'র নির্বাহী পরিচালক মাধব চন্দ্র দত্তের স্বাগত বক্তব্যের মাধ্যমে
শুরম্ন হওয়া প্রশিৰণে সহায়কের দায়িত্ব পালন করেন সাতৰীরা সদর হাসপাতালে
সার্জিকাল বিভাগের ডা. হাসানুজ্জামান৷ প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন
বিশেষজ্ঞ চিকিত্সক ডা. অমল বিশ্বাস৷ প্রশিক্ষণে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালের
বিভিন্ন বিভাগের বিশেষজ্ঞ চিকিত্সক ও সিনিয়র স্টাফ নার্সরা অংশগ্রহণ করেন৷
Comments